এই লেখাটি ১৯৮১ সালের। আমি তখন মহিষাডহরী মাদ্রাসার মিশকাতের ছাত্র। তখন আমার কুরআন ও হাদীসের আলোকে আলোকিত তারুণ্য, ইসলামের অনুপ্রেরণায় অনুপ্রাণিত আবেগময় ‘রোমান্টিক’ মন। ইসলামের আলোকে সুখময় শুভ দাম্পত্যে আগ্রহী, ইসলামের পরাজয়ে মন বিষণ্ণ হয়, মুসলিমদের দুরবস্থা দেখে মন কাঁদে, মুসলিম রমণীদের অবস্থা দর্শনে প্রাণ ফেটে যায়। এই আবেগে পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে লেখা এই গল্পটি। সংকীর্ণ রুমের ভিতরে রাত্রে যখন সবাই ঘুমিয়ে যেত, তখন হ্যারিকেনের বাতি খাটিয়ে শিথানে নিয়ে শুয়ে শুয়ে একটু একটু করে লিখতাম।
এই লেখা বন্ধু-মহলে প্রকাশ হলে তারা আমাকে উৎসাহিত করে। ছাপার জন্যও চেষ্টা করে অনেকে। কিন্তু কাঁচা হাতের লেখা কে আর ছাপবে?
সুতরাং কালের কালো অন্ধকারে তা চাপা পড়ে যায়। বর্তমানে কিছু বন্ধুর আগ্রহে নতুনভাবে প্রকাশ করতে প্রয়াসী হই।
ঘটনা যদিও কাল্পনিক, তবুও বাস্তব। সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছি ‘বিনা পণের বউ’-এর মাধ্যমে। আশা করি শিক্ষার দিকটাই গ্রহণ করবেন জ্ঞানিগণ।
বইটি পড়ার পর আল্লাহ যদি কোন বর বা বরের বাবাকে সুমতি দেন এবং বরপণ বা যৌতুক নেওয়ার সঙ্কল্প বর্জন করেন, তবেই আমার শ্রম সার্থক হবে।
পরিবার ও সামাজিক জীবন
বিনা পণের বউ
এই গল্পটি ইসলামের আলোকে সুখময় দাম্পত্য জীবন ও মুসলিমদের দুরবস্থা নিয়ে লেখা হয়েছে। এটি সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরে, বিশেষভাবে ‘বিনা পণের বউ’ বিষয়ক সমাজের অবস্থার প্রতি আলোকপাত করে।
Total Downloads: 0
Reviews
There are no reviews yet.